সাজেক রাঙামাটি জেলার অন্তর্গত হলেও এখানে যেতে হলে খাগড়াছড়ি হয়ে সড়কপথে যেতে হয় । বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রুইলুই পাড়া পর্যন্ত চমৎকার একটি রাস্তা নিয়ে যাবে সাজেকের পথে ।
সাজেক হচ্ছে রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি জেলার একটি ইউনিয়ন । এটি রাঙামাটি জেলার অন্যতম বৃহৎ একটি ইউনিয়ন । মূলত এর নামকরণ করা হয় একটি নদীর নাম অনুসারে, যা বাংলাদেশ এবং ভারত সীমান্তে বয়ে চলছে । এই 'ভ্যালি' সমুদ্রপৃষ্ট থেকে ১৮০০ ফুট উচুঁতে অবস্থান করছে । সাজেক রাঙামাটি জেলার অন্তর্গত হলেও এখানে যেতে হলে খাগড়াছড়ি হয়ে সড়কপথে যেতে হয় । বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রুইলুই পাড়া পর্যন্ত চমৎকার একটি রাস্তা নিয়ে যাবে সাজেকের পথে । কিভাবে যাবেন সাজেক? ঢাকা থেকে শ্যামলী, সেইন্টমার্টিন, ঈগল, এস আলম, সৌদিয়া পরিবহনে করে চলে যেতে হবে খাগড়াছড়িতে । খাগড়াছড়ি শহরে নেমে চাঁদের গাড়ি (জিপ) খুঁজে নিতে হবে । খাগড়াছড়ি থেকে দীঘিনালা বাজার- বাঘাইহাট বাজার- মাচালং হয়ে পৌছে যাবেন সাজেক । এখানে পাড়ি দিতে হবে প্রায় ১০৬ কিমি । পুরো চাঁদের গাড়িটাই আপনাকে ভাড়া করতে হবে, তাই ভাড়া পড়বে প্রায় ৫-৬ হাজার টাকার মতো । তাই সাজেক যেতে দল বেঁধে ঘুরতে যাওয়াটাই একটু সাশ্রয়ী ।
0 Comments
![]() পৃথিবীর আনাচে কানাচে লুকিয়ে থাকা হাজারো বিস্ময়ের অন্যতম একটি নাম ডেড সি (Dead Sea) বা মৃত সাগর। ডেড সি এমন একটি সাগর যে সাগরের পানিতে কেউ ডুবে না। এমনকি কেউ ডুবতে চাইলেও ডুবতে পারে না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে পৃথিবীর সকল খাল, বিল, পুকুর, নদী, সাগরের পানিতে মানুষসহ যেকোনো জিনিস সহজেই ডুবে যায় কিন্তু ডেড সির পানিতে ডুবে না কেন? কি রহস্য আছে এই পানিতে? আসলে ডেড সি একটি অতি লবণাক্ত পানি সমৃদ্ধ সাগর। বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিভিন্ন উপাদানের কারণে ডেড সি’র পানির ঘনত্ব পৃথিবীর অন্যান্য স্থানের পানির চেয়ে অনেক বেশি। আর এই উচ্চ ঘনত্বের কারণে এই সাগরে কোনও কিছু ডুবে না। যে কেউ মৃত সাগরের পানিতে ভেসে থাকতে পারে। ![]() যেখানে মাছদের বৈশিষ্ট্য হল পানিতে বাস করার সেখানে এই চিড়িং মাছ (Mudskipper fish) মাটিতে বাস করতে পারে । এরা Gobiidae পরিবারের Oxudercinae উপপরিবারের অন্তর্ভুক্ত। কথা হল এই মাছ কেমন করে মাটিতে বাস করে? এটি একটি উভচর মাছ । তারা জল এর পৃষ্ঠতলের উপরে মাথা তোলে নি: শ্বাসে বাতাস টেনে নিতে সক্ষম । তারা তাদের ফুলকায় জল ধরে রাখতে পারে । এই মাছের আরেকটি আশ্চর্যজনক বৈশিষ্ট্য হল , তারা সেই বাতাসে শ্বাস নেয় যেই বাতাসে আমরা শ্বাস নেয় । তাদের রক্ত-সমৃদ্ধ মেমব্রেন আছে গলায় যা দিয়ে তারা অক্সিজেন শোষণ করে । ![]() মানুষের সাথে তেলাপোকার একটি বড় পার্থক্য হচ্ছে তেলাপোকা মাথা কাটা পড়লেও কয়েক সপ্তাহ বেঁচে থাকতে পারে! মানুষ নাক ও মুখ দিয়ে শ্বাঁসকার্য চালায় এবং মস্তিষ্ক তা নিয়ন্ত্রন করে। তাছাড়া মানুষের মাথা কাটা গেলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়। যার ফলে শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন পৌঁছায় না। ফলে মানুষ মাথা কাটা পড়ার কিছুক্ষণের মধ্যে মারা যায়। অপরদিকে তেলাপোকা মুখ বা নাক দিয়ে শ্বাস নেয় না। বরং সমগ্র শরীরের পাশে স্থাপিত ছোট ছোট ট্রাকিয়ার মাধ্যমে সরাসরি টিস্যুতে অক্সিজেন পৌঁছায়। আর তাদের রক্ত ![]() কোন পরিবারে অন্তত একজন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া বা মাস্টার্স পাশ সদস্য থাকলে সেই পরিবারটি দু;খ, দারিদ্র্য, অভাব- অনটন, কুসংস্কার, গোঁড়ামি থেকে একদিন না হয় একদিন বের হয়ে আসবে, সেই শিক্ষার্থী টি নিজের পরিবর্তনের পাশাপাশি অন্যদের জন্য পাথেয় হবে- এটি আমার ব্যক্তিগত বিশ্বাস। বর্তমান যুগে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া তুমুল প্রতিযোগিতামূলক, পছন্দমতো ভাল কোন সাবজেক্টে চান্স পাওয়া মানে তো আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া। মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিকে ব্রিলিয়ান্ট রেজাল্ট, হাজার হাজার টাকা খরচ করে বাণিজ্যিক কোচিং সেন্টারে বছরব্যাপী প্রস্তুতি নেওয়ার পরেও লাখ লাখ পরীক্ষার্থীদের মধ্যে মাত্র গুটিকয়েক শিক্ষার্থীই ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। কিন্তু আমরা কি সেসব ভর্তিচ্ছুদের কথা কখনো ভেবেছি- যাদের জন্ম হয়েছে অভাব আর দারিদ্র্যের মধ্যে, যাদের দুই বেলা ঠিকমতো খাবার জোটেনা, ক্ষুধা আর অনটনের সাথে আজন্ম সংগ্রাম করে এইটুকু পথ এসেছে, ১০-১৫ হাজার টাকা খরচ করে কোন স্বনামধন্য বাণিজ্যিক কোচিং সেন্টারে ভর্তি হওয়া যাদের কল্পনামাত্র, যাদের কোন পারসোনাল গাইড নাই, যাদের বাজারের ' ভর্তি গাইড', 'লেকচার শীট' কেনার টাকাও নাই। যাদের আছে শুধু একটাই পুঁজি- মেধা, মেধা এবং অদম্য মেধা। হ্যা, তাঁদের জন্য আমরা আছি। Bidyanondo 'র চট্টগ্রাম শাখার নিবেদিত স্বেচ্ছাসেবকরা আছে। বিদ্যানন্দ মূলত একটি শিক্ষা সহায়ক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যেখানে সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা আনন্দের সাথে শিক্ষা লাভ করে। এখানের স্বেচ্ছাসেবকরা নিজেরা তুমুল মেধাবী- তাঁদের অনেকেই পড়ছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, চুয়েট, চবি'র মতো স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে। 'বিদ্যানন্দ'র পক্ষ হতে আমরা এই দারিদ্র্যপীড়িত, সুবিধা বঞ্চিত কিন্তু মেধাবী ভর্তিচ্ছুদের জন্য 'বিনামূল্যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি সহায়তা প্রোগ্রাম ২০১৫' আবার চালু করতে যাচ্ছি। আমরাই তাঁদের কে পড়াবো, প্রস্তুত করবো, গাইড় এবং শিক্ষা উপকরণ কিনে দেবো- এই প্রোগ্রামের আওতাধীন সুবিধাবঞ্চিত ভর্তিচ্ছু কে একপয়সাও খরচ করতে হবে না- পুরোটাই ফ্রি। গতবছর সীমিত পরিসরে প্রথম বারের মতো এই প্রোগ্রাম চালু করা হয়েছিল এবং নানান প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বেশ কিছু সুবিধাবঞ্চিত ছাত্র- ছাত্রী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করেছে। এই ফ্রি- ভর্তি কোচিং এ অংশগ্রহণের জন্য কোন কোচিং- ফি লাগবেনা, শুধু নিম্নোক্ত যোগ্যতা লাগবেঃ ১. ![]() সেদিন একটি মেয়ে খুব দুঃখ করে আমাকে একটা চিঠি পাঠিয়েছে। মেয়েটি লিখেছে, সে যখন ছোট ছিল তখন স্কুলে রীতিমতো কাড়াকাড়ি করে বই পড়েছে। তাদের জীবনের সবচেয়ে বড় আনন্দ ছিল গল্পের বই পড়া। তারপর দীর্ঘশ্বাস ফেলে লিখেছে, তার একটা ছোট ভাই ক্লাস সেভেনে পড়ে, সে মোটেও কোনো বই পড়তে চায় না। এখন পর্যন্ত কোনো গল্পের বই পড়েনি, সময় কাটায় ফেসবুক করে। মেয়েটি আমার কাছে জানতে চেয়েছে, কেন এমন হল? আমি এ রকম চিঠি আজকাল মাঝে মাঝেই পাই। শুধু যে চিঠিপত্র পাই তা নয়, নানা রকম ভয়ের গল্পও শুনি। একটা ভয়ের গল্প এ রকম; মা নানা কাজে খুব ব্যস্ত থাকেন, তাই ছোট শিশুটিকে সময় দিতে পারেন না। আবিস্কার করেছেন, ছোট শিশুর হাতে একটা স্মার্ট ফোন বা ট্যাবলেট ধরিয়ে দিলে সেটা নিয়ে সে ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যস্ত থাকে। তাই শিশুটিকে ব্যস্ত রাখার জন্যে তার হাতে স্মার্ট ফোন দিয়ে দিলেন। একদিন কোনো কারণে শিশুটিকে একটু শাসন করা প্রয়োজন হল। সামনে দাঁড়িয়ে যখন তাকে একটি শক্ত গলায় কিছু বললেন তখন হঠাৎ আবিস্কার করলেন, শিশুটি তার দিকে তাকিয়ে বাতাসের মাঝে হাত বুলিয়ে তাকে সরিয়ে কিংবা অদৃশ্য করে দিতে চেষ্টা করছে। স্মার্ট ফোন বা ট্যাবলেটের স্ক্রিনে হাত দিয়ে স্পর্শ করে ঘষে দিলেই সেটা সরে যায় কিংবা অদৃশ্য হয়ে যায়। শিশুটি মায়ের শাসনটুকু পছন্দ করছে না, তাকে সামনে থেকে সরিয়ে অদৃশ্য করার জন্যে একই কায়দায় হাত বুলিয়ে তাকে অদৃশ্য করার চেষ্টা করছে। যখন মা অদৃশ্য হয়ে গেল না কিংবা সরে গেল না, তখন শিশুটি অবাক এবং বিরক্ত হয়ে মায়ের দিকে তাকিয়ে থাকল। এই মা যখন তার সন্তানের এই গল্পটি আরেক জনের সাথে করছিলেন তখন তিনি ভেউ ভেউ করে কাঁদছিলেন, নিজেকে শাপ-শাপান্ত করছিলেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই দেশে অনেক মা (এবং বাবা) আছেন যারা এই ধরনের ঘটনার মধ্যে সন্তানদের বুদ্ধিমত্তা এবং প্রযুক্তিতে আকর্ষণ আবিস্কার করে আনন্দে আটখানা হয়ে যান। আমার ধারণা, ছোট শিশুদের নিয়ে আমরা একটা কঠিন একটা সময়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। শুধু আমরা নই, সারা পৃথিবীতেই মোটামুটি একই অবস্থা। তবে অন্য অনেক দেশের মানুষজনের মাত্রাজ্ঞান আছে; বাবা-মায়ের কমন সেন্স আছে। যতই দিন যাচ্ছে, আমার মনে হচ্ছে আমাদের দেশের অভিভাবকদের অনেকেরই মাত্রাজ্ঞান বা কমন সেন্স, কোনোটাই নেই। গত অল্প কয়েক দিনে আমি যে চিঠি পেয়েছি তার মাঝে একজন জানিয়েছে, তার পরিচিত একটি ছেলে এইচএসসি পরীক্ষা দেবার প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রস্তুতিটি বিচিত্র, পড়ালেখা ছেড়ে দিয়ে পুরো পরিবার ফেসবুকে নজর রাখছে। কোনো একটা কারণে তারা নিঃসন্দেহ যে, প্রশ্ন ফাঁস হবে এবং সেটা দিয়েই চমৎকার একটা পরীক্ষা এবং অসাধারণ একটা গ্রেড পেয়ে যাবে! দ্বিতীয় চিঠিটি লিখেছে একটি মেয়ে। সে খুব সুন্দর ছবি আকঁতে পারত; তার খুব শখ ছিল ছবি আকাঁ শিখবে। মা-বাবা তাকে কোনোভাবেই ছবি আঁকতে দেবে না; তাই সে ছবি আঁকতে পারে না। তার পরিচিত কেউ কেউ ছবি আঁকার ক্লাস নিয়ে এখন যখন সুন্দর সুন্দর ছবি আঁকে, তখন সে তাদের দিকে হিংসাতুর দৃষ্টিতে তাকিকে থাকে। আরেক জন লিখেছে, তার খুব শখ ছিল গণিত অলিম্পিয়াডে যাবে। মা-বাবার কাছে ইচ্ছেটা প্রকাশ করার সাথে সাথে তারা বকুনি দিয়ে বলেছে, পাঠ্যবইয়ের গণিত করাই যথেষ্ট– গণিত অলিম্পিয়াড নিয়ে আহ্লাদ করার কোনো প্রয়োজন নেই। সবচেয়ে হৃদয়বিদারক ঘটনাটি গল্পের বই নিয়ে– শিশুটি বই পড়তে চায়, মা-বাবা কিছুতেই বই পড়তে দেবে না। শিশুটিকে উচিত একটা শিক্ষা দেবার জন্যে তারা বই পুড়িয়ে ফেলেছে! এই ঘটনাগুলো শোনার পর ঠিক করেছি, এখন থেকে সুযোগ পেলেই সবাইকে বোঝাতে থাকব, পৃথিবীতে একজন শিশুকে গড়ে তোলার যতগুলো উপায় আছে তার মাঝে সবচেয়ে সহজ আর সবচেয়ে চমকপ্রদ উপায় হচ্ছে বই পড়া। পৃথিবীতে বই পড়ে এখনও কেউ নষ্ট হয়নি, কিন্তু বই না পড়ে পুরোপুরি অপদার্থ হয়ে গেছে সে রকম অসংখ্য উদাহারণ আছে। ২.
আন্ত-হাউজ বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠান ২০১৫ (ছবিঘর) #KcpscSports'201523/3/2015 ![]() খাগড়াছড়ি জেলায় অবস্থিত খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজে অনুষ্ঠিত হলো বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠান । অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল স ম মাহবুব-উল-আলম, এসজিপি, পিএসসি । এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ লেফটেন্যান্ট কর্নেল মনিরুজ্জামান, শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অভিভাবকসহ গন্যমান্য অতিথিবৃন্দ । নিজের ছবিগুলোতে পুরো অনুষ্ঠানের অংশবিশেষ দেখতে পাবেন । রুবেল বল করে ১৪২ কিলোমিটার/ঘণ্টা বেগে। সাকিব ব্যাটে বলে দুনিয়ার সেরা অলরাউন্ডার।
এদের সাথে আপনার পার্থক্য কী? কয়েক হাজার ঘণ্টা! অন্তত হাজার দশেক ঘণ্টা। জন্মগত দক্ষতা একটা ব্যাপার বটে বৈকি, কিন্তু তার পাশাপাশি অনুশীলনের মাধ্যমে সেই দক্ষতাকে শানিত না করলে সেটা মরচে পড়ে হারিয়ে যায় অনায়াসে। তাই সফল যারা নিজের অঙ্গনে, তাদের প্রত্যেকের পিছনেই কিন্তু আছে অনেক কঠোর পরিশ্রম। ২০১৫ সালের এইচএসসি (HSC) এবং ডিপ্লোমা-ইন-বিজনেস স্টাডিজ (DIBS) পরীক্ষার সময়সূচী প্রকাশিত হয়েছে । সারা দেশে সকল শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষা শুরু হবে ০১ এপ্রিল, ২০১৫ তারিখে । তত্ত্বীয় পরীক্ষাগুলো শেষ হবে ১১ জুন, ২০১৫ তারিখে । নিচের ছবিতে দেখে নিন পরীক্ষার সম্পূর্ন সময়সূচী । আরো পড়ুন - এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ পরামর্শ![]() রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক মজিবর রহমান, একাত্তরে পাকিস্তানিদের নৃশংস গণহত্যার প্রতিবাদে যিনি নাম বদলে 'দেবদাস' রাখেন। পরে কপালে জোটে একটানা পাঁচ মাস মিলিটারি ক্যাম্প এ নির্যাতন। দেশ স্বাধীন হলে তিনি ফিরে আসেন তাঁর প্রিয় ক্যাম্পাসে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে যোগ দিতে চাইলেন। তবে দেবদাস নাম পরিত্যাগ করতে চাইলেন না। স্বাধীন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেন পাকিস্তানীদের মতই অসহিষ্ণু। দেবদাস নামে কোন শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের নথিপত্রে নেই এই অযুহাতে চলল টালবাহানা। অধ্যাপক দেবদাস তার জায়গায় অটল। তিনি এফিডেভিট করালেন, নাম পরিবর্তনকে আইন সিদ্ধ করলেন। এরপর স্বাধীন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রশ্ন তোলে তার মানসিক স্থিরতা নিয়ে। পাকিস্তানীদের অসমাপ্ত নির্যাতনের ষোলকলা পূরণ হলো স্বাধীন দেশে। বীতশ্রদ্ধ অধ্যাপক কাজে ইস্তফা দিয়ে পদত্যাগ পত্র লিখলেন। ১৯৭৩ সালের জুলাই মাসে দাখিল করা পত্রে গভীর বেদনা আর অভিমান থেকে তিনি চাইলেন পদত্যাগ কার্যকর করা হোক ১৯৭১ সালের আগস্ট থেকে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ! সহজেই সম্মতি দিলেন তাঁর এই ইচ্ছায়। স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর আজ তাকে একুশে পদকের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। |
গিরিপবন
সঙ্গে থাকুন, সাথে রাখুন "গিরিপবন" হচ্ছে একটি অনলাইন মুক্ত-ব্লগ । যেখানে পাবেন আমাদের কথা, উচ্চশিক্ষার কথা, মানুষের কথা, সমাজের কথা, বিস্ময়ের কথা, বিজ্ঞানের কথা, খাগড়াছড়ির কথা, বাংলাদেশের কথা ।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
এটি একটি মুক্ত ব্লগ । এই ব্লগে লেখা কোন কন্টেন্ট/ আর্টিকেলের জন্য খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ কতৃপক্ষ, এডমিন বা সংশ্লিষ্ট কেউ দায়ী নয় । একমাত্র লেখকই তার সংশ্লিষ্ট লেখনীর জন্য দায়বদ্ধ থাকবে । খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ সম্পর্কিত যে কোন অভিজ্ঞতা, স্মৃতি অথবা শিক্ষার্থীদের জন্য যেকোন পরামর্শ লিখুন আমাদের কাছে ।
আমাদের কাছে লেখার জন্য ক্লিক করুন এখানে । সমগ্র বিশ্বকে জানিয়ে দিন আপনার ভাবনা... Categories
All
Archives
November 2015
|