খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলায় মূল শহর হতে ৭ কিলোমিটার পশ্চিমে সমুদ্র সমতল হতে ৩০০০ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট আলুটিলা বা আরবারী পাহাড়ে আলুটিলা গুহা অবস্থিত। স্থানীয়রা একে বলে মাতাই হাকড় বা দেবতার গুহা। এটি খাগড়াছড়ির একটি নামকরা পর্যটন কেন্দ্র। এই গুহাটি খুবই অন্ধকার ও শীতল। কোন প্রকার সূর্যের আলো প্রবেশ করে না বলে মশাল নিয়ে ভিতরে প্রবেশ করতে হয়। সুড়ঙ্গের তলদেশ পিচ্ছিল এবং পাথুরে ও এর তলদেশে একটি ঝর্ণা প্রবাহমান। গুহাটি দেখতে অনেকটা ভূ-গর্ভস্থ টানেলের মত যার দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৫০ ফুট। গুহাটির এপাশ দিয়ে ঢুকে ওপাশ দিয়ে বের হতে আনুমানিক ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় লাগে। গুহাটির উচ্চতা মাঝে মাঝে খুব কম হওয়ায় নতজানু হয়ে হেটে যেতে হয়।
0 Comments
বাড়তি আয়ের জন্য যে ধরনের কাজ করা হয় তাই মূলত 'পার্টটাইম জব'। এ ধরনের খণ্ডকালীন পেশা প্রথাটি বিশ্বের উন্নত দেশে, বিশেষ করে ইউরোপ-আমেরিকায় প্রচলিত হলেও এশিয়ার দেশগুলোতে তেমন একটা প্রচলিত ছিল না। কিন্তু সময় বদলেছে। পড়াশোনার সঙ্গে সঙ্গে আত্মনির্ভরশীল হতে অনেকেই এখন এই দিকে ঝুঁকছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি এখন হেসে খেলেই পার্টটাইম জব করা যায় যদি সে কাজ পড়াশোনাকে ব্যাহত না করে। বরং এভাবে কাজ করলে ভালো রেজাল্ট করার সম্ভাবনা আরও বাড়ে। কারণ অন্যরা যে সময়টাকে আড্ডাবাজি বা 'জাস্ট ফান'-এর নামে অহেতুক নষ্ট করছে, পার্টটাইম জবে কর্মরতরা সেটাকেই কাজে লাগিয়ে উপার্জন করছে। অর্থের সঙ্গে তাদের সিভিতে যোগ হচ্ছে, কাজের অভিজ্ঞতা! বাড়ছে দায়িত্ববোধ ও পেশাদারিত্ব। পড়াশোনার ফাঁকে পার্টটাইম জব সময়ের সঙ্গে ব্যক্তির চিন্তাধারা ও কাজের ধরনে ইতিবাচক বদল আনে।
পার্টটাইম জবের নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে দু'ভাবে। প্রথমত, সরাসরি বা পরিচিতদের রেফারেন্স; দ্বিতীয়ত, পত্রপত্রিকা ও অনলাইনে বিভিন্ন জব সাইটে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে। শুধু সতর্কতার সঙ্গে চাকরির পত্রিকা ও অনলাইনে বিভিন্ন জব সাইটে নজর রাখলেই যোগ্যতা অনুযায়ী পেয়ে যাবেন কাঙ্ক্ষিত জব। চলুন, পার্টটাইম জবে তরুণদের সর্বোচ্চ চাহিদাটা দেখে নিই : "ম্যাগডিবার্গ ব্রিজ" (Magdeburg Bridge) যে ব্রিজ তৈরির ক্ষেত্রে একটি অসাধারন কল্পনার বাস্তবায়ন হয়েছে তা মেনে নিতে কারো কোন দ্বিমত হওয়ার কোন সম্ভাবনা আছে বলে মনে হয়না। একবার চিন্তা করুন নদীর উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে আরেকটি নদী। অনেকেই বলবে বর্তমান সময়ে এরকম কোন কিছু চিন্তা করা কোন ব্যাপার না। কিন্তু মজার বিষয় কি জানেন? এটির পরিকল্পনা প্রথম কবে আসে?? ১৮৭০ সালে। কি অবাক হচ্ছেন। অবাক হবারই কথা কেননা এটার কথা যে সময় চিন্তা করা হয়েছিল তখন আমারদের কাছে সেরকম কোন প্রযুক্তি না থাকায় তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। তাহলে চলুন ঘুরে আসি ম্যাগডিবার্গ ব্রিজ থেকে আর জেনে নেই কিছু অজানা কথা।
আমাদের অপরূপ রূপসী এই বাংলাদেশের দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি । এই জেলার অনন্য আকর্ষন হচ্ছে আশ-পাশের পাহাড়-পর্বত, পাহাড়ি নদী, ঝর্ণা, লেক ইত্যাদি । চারপাশের সবুজ আর পাহাড়ের গন্ধ পেতে প্রতিবছর হাজার হাজার দেশী ও বিদেশী পর্যটক এখানে ছুটে আসে । নগরের যান্ত্রিকতা ভূলে হারিয়ে যেতে চায় প্রকৃতির সাথে । খাগড়াছড়িতে মন ভোলানো কিছু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মধ্যে অন্যতম এই রিচাং ঝর্ণা । জেলা শহর থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটার দূরে এই প্রাকৃতিক
'প্রাচ্যের অক্সফোর্ড' নামে খ্যাত আমাদের দেশের অন্যতম সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশবিদ্যালয় । উচ্চশিক্ষার মান ও গ্রহণযোগ্যতা দিয়ে তাবৎ দুনিয়ার মেধাবী শিক্ষার্থীদের নজর কেড়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রায় ১০ হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন অনলাইনে তীব্র প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে। এমফিল ও পিএইচডির জন্যও এ বিশ্ববিদ্যালয়কে পছন্দের শীর্ষে রাখছেন ভিনদেশি শিক্ষার্থীরা।
প্রতিদিনই আমরা নিত্যনতুন সমস্যায় পড়ি, আবার সেই সমস্যাগুলোর সমাধানও একসময় পেয়ে যাই । তবে কিছু টিপস অনুসরন করলে আমরা সমস্যা সমাধানের রাস্তা আরো খুব তাড়াতাড়ি পেয়ে যাই । এরকমই কিছু টিপস দেখুন, মনে রাখুন এবং সমস্যায় পড়লে ব্যবহার করুন ।
প্রায় অনেকেই প্রশ্নটি করেন । জানেনও অনেকে । তবুও পোস্টটি করলাম । আমাদের অনেকেরই অভ্যাস আছে, কাজের ফাঁকে, প্রয়োজনে বা অপ্রয়োজনে, আঙ্গুল ফোটানোর। আঙ্গুল ফোটালে একধরনের জোড়ালো "ক্র্যাকিং" শব্দও হয় । সাধারণত ধারণা করা হয়, আঙ্গুল মোচড়ানোর সময় হাড়ে হাড়ে ঘষা লেগে বুঝি শব্দ হয়। ব্যাপারটা আসলে সে রকম নয়।
আধুনিক বিজ্ঞানীরা যখন নবায়নযোগ্য শক্তির খোঁজে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, খোঁজ করছেন সূর্যের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার করে পৃথিবীতে শক্তির সরবরাহ করার জন্য; ঠিক তখনই নেদারল্যান্ড সরকারের তত্বাবধানে একদল বিজ্ঞানীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তৈরী করা হলো সোলারোড (SolaRoad) । SolaRoad কী?SolaRoad হচ্ছে আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির একটি অনন্য আবিষ্কার । SolaRoad হচ্ছে এমন একটি প্রযুক্তি যার মাধ্যমে ঐ রাস্তার উপরে পড়া সমস্ত সূর্যের আলো থেকে পাওয়া সৌর-শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রুপান্তরিত করা হয় । এই প্রযুক্তি অত্যন্ত পরিবেশবান্ধব এবং এই শক্তি অফুরন্ত । SolaRoad অত্যন্ত মজবুত এবং এই ধারনাটিকে বিভিন্ন উপায়ে
বাংলা আমাদের মাতৃভাষা । আমাদের মতো পৃথিবীর আর কোন ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন বাজি রেখে আন্দোলন করতে হয় নি । রফিক, সালাম, বরকতের মতো আর কোন জাতিই ভাষাসৈনিক পায়নি, যারা মায়ের ভাষার জন্য জীবন দিয়েছে । অথচ আজকাল এই ভাষাই বেড়ে উঠছে সবচেয়ে অনাদরে, ব্যবহৃত হচ্ছে সবচেয়ে অবহেলায় । নিচে আমাদের প্রচলিত ভাষায় ব্যবহৃত ভুলগুলোর কিছু সঠিক ব্যবহার দেয়া হলো_ ১. যেসব প্রশ্নের জবাব 'হ্যাঁ' বা 'না' দ্বারা দেয়া যায়, সেখানে 'কি' বসবে; 'হ্যাঁ' বা 'না' দ্বারা জবাব দেয়া না গেলে 'কী' বসবে। তোমার নাম কি জলিল? তুমি কি কিছু বলতে চাচ্ছ? তোমার নাম কী? কী কারণে এসেছ আমার কাছে? কীভাবে এসেছ? পাগলে কী না বলে, ছাগলে কী না খায়! ২. পরিধান করা অর্থে 'পরা' হবে; যেমন : সে শাড়ি পরেছে। আমি পাঞ্জাবি পরি। বাবা শার্ট পরবেন। চাচি বোরকা পরতেন। অন্য সকল ক্ষেত্রে পড়া হবে, যেমন : সে বই পড়ে। বৃষ্টি পড়ছে। সে প্রেমে পড়েছে। তিনি পড়ে গিয়ে ব্যথা পেয়েছেন। প্রশ্ন কমন পড়েনি। শেয়ারবাজার পড়ে গেছে। ৩. ভুল : খেলা চলাকালীন সময় শুদ্ধ : খেলা চলাকালে/ খেলা চলার সময়ে ৪.
ভুল : সব বন্ধুদেরকে বলেছি। শুদ্ধ : সব বন্ধুকে বলেছি। ৫. শিরোচ্ছেদ না, শিরশ্ছেদ (শ্+ছ = শ্ছ)। ৬. 'দরিদ্র' বিশেষণ আর 'দারিদ্র্য' ও 'দরিদ্রতা' বিশেষ্য। 'দারিদ্রতা' বলে কোনো শব্দ নেই। প্রথমেই সবার কাছে কাছে ক্ষমা চাইছি এই ধরনের ছবি পোষ্টের সাথে সংযুক্ত করার জন্য, কিন্তু করজোড়ে অনুরোধ এই ছবিগুলো সরিয়ে দিতে বলবেন না। এগুলো বাস্তবতা,এগুলো ইতিহাস,একে পাশ কাটিয়ে যাবার মধ্যে কোন গৌরব নেই। দুর্বল চিত্তের পাঠকদের এই পোস্ট পড়তে নিরুৎসাহিত করছি,তারা শুধু এটুকু জেনে রাখুন ১৯৭১ এর নারী নির্যাতনের তুলনা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। তবে,যারা পড়বেন তাদের কাছে অনুরোধ থাকবে সম্পূর্ণ পড়ার, নির্যাতনের এইসব বিবরণ পড়তে পড়তে যারা ব্যথিত হবেন,ক্ষুব্ধ হবেন তাদের কাছে অনুরোধ,পড়ুন, ভাবুন, নিজের বোধকে আঘাত করুন।
" ঘরে ঢুকে দেখি,একি দৃশ্য।ও আল্লাহ,এমন দৃশ্য দেখার আগে কেনো আমার দুটি চোখ অন্ধ করলে না আল্লাহ। মেয়ের সামনে মাকে ধর্ষণ। কয়েকটি পাগলা কুত্তা আমার মাকে ও বড় বোনটিকে খাচ্ছে কামড়ে কামড়ে। এক পলক তাকানোর পর আর তাকাতেই পারছি না। তখন গায়ের জোরে একটা চিৎকার করলাম। সঙ্গে সঙ্গে আমার হাত মুখ বেঁধে ঘরের এক কোনায় ফেলে রাখলো। তারপর ঠিক আমার পায়ের কাছে মাকে এনে শুইয়ে দিয়ে একেবারে উলঙ্গ করে ফেলে। তারপর আর বলতে পারছি না। এসব দৃশ্য আমাকে দেখতে হচ্ছে। আমি যখনই চোখ বন্ধ করে রাখতাম,তখনই তাদের হাতের ধারালো একটি অস্ত্র দিয়ে চোখের চারপাশে কেটে দিত। এভাবেই চলল মায়ের ওপর সারারাত নির্যাতন।আর কিশোর হয়ে আমাকে তা দেখতে হয়েছে। রাত ভোর হয় হয় - এমন সময় তারা চলে গেছে, মা ততক্ষণে মৃত। যাবার সময় সঙ্গে নিয়ে গেল আমার অর্ধ মৃত রক্তাক্ত বোনটিকেও " -- ১৯৭১ এ পরিবারের সবাইকে হারানো কিশোর শফিকুরের আর্তি। |
গিরিপবন
সঙ্গে থাকুন, সাথে রাখুন "গিরিপবন" হচ্ছে একটি অনলাইন মুক্ত-ব্লগ । যেখানে পাবেন আমাদের কথা, উচ্চশিক্ষার কথা, মানুষের কথা, সমাজের কথা, বিস্ময়ের কথা, বিজ্ঞানের কথা, খাগড়াছড়ির কথা, বাংলাদেশের কথা ।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
এটি একটি মুক্ত ব্লগ । এই ব্লগে লেখা কোন কন্টেন্ট/ আর্টিকেলের জন্য খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ কতৃপক্ষ, এডমিন বা সংশ্লিষ্ট কেউ দায়ী নয় । একমাত্র লেখকই তার সংশ্লিষ্ট লেখনীর জন্য দায়বদ্ধ থাকবে । খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ সম্পর্কিত যে কোন অভিজ্ঞতা, স্মৃতি অথবা শিক্ষার্থীদের জন্য যেকোন পরামর্শ লিখুন আমাদের কাছে ।
আমাদের কাছে লেখার জন্য ক্লিক করুন এখানে । সমগ্র বিশ্বকে জানিয়ে দিন আপনার ভাবনা... Categories
All
Archives
November 2015
|